""নিজের ফেসবুকে ভেরিফাই পেজে """নিজেকেই দুসারুপ করলেন-রুবেল
বাংলাদেশ -ভারত খেলা শেষে তিনি তার সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফাই পেজে তিনি একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন সেখানে লিখেছেন,ম্যাচ শেষ হওয়ার পর থেকেই খুব খারাপ লাগছে। সত্য
বলতে আমি কখনোই ভাবিনি যে এইভাবে আমার হাত কারনে বাংলাদেশ দল জয়ের এত কাছে এসেও ম্যাচতটা হেরে যাবে । সবার কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমাকে ক্ষমা করে দিয়েন সবাই। রুবেল হোসেন মনে করেন হইত তাঁর জন্যই বাংলাদেশ হেরেছে।কিন্তু সত্যি কথাবলতে তার খেলার প্রথম ওভারের দিকে তাকায় তাহলে খুব ভালো ভাবেই বুঝা যাবে রুবেল হোসেনের আগুন ঝরা বোলিংয়ের কারণে খেলাটা এই পর্যন্ত এসেছিলো।
তখন খেলায় টান টান উত্তেজনা। শেষ দুই ওভারে ভারতের জয়ের জন্য প্রয়োজন ৩৪ রান।তখন সাকিব বল তুলে দিলেন রুবেলের হাতে।অন্যদিকে দিনেশ কার্তিক মাঠে নামলেন। রুবেলের প্রথম বলেই লং অন দিয়ে ছক্কা হাঁকালেন। পরের বলে একই জায়গা দিয়ে চার মারলেন। পরের বলে স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা। চতুর্থ বল ডট। পঞ্চম বলে ২ রান। শেষ বলে আবার চার। তাতে হয় ২২ রান হয়।
খেলা তখনই প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে। ম্যাচ ভারতের হাতে। কারণ শেষ ওভার করানোর মত বোলার ছিলো না টাইগারদের। তাই সাকিব অনেকটা বাধ্য হয়ে সৌম্যকেই বোলিংয়ে পাঠান।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য ভারতের প্রয়োজন ১২ রান। সৌম্যর করা শেষ ওভারের প্রথম ৫ বলে ৭ রান নিল ভারত। জিততে শেষ বলে প্রয়োজন ৫ রান। স্ট্রাইকে কার্তিক। শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে দলকে চ্যাম্পিয়ন বানান তিনি। রোববার কলম্বোতে নিদাহাস ট্রফির ফাইনালে বাংলাদেশ হেরে যায় ৪ উইকেটে।
টাইগারদের এমন হারে কেঁদেছে বাংলার কোটি ক্রিকেটপ্রেমী। কিছুতেই মানতে পারছে না। মনকে বুঝাতে পারছে তারা হেরে গিয়েছে।এবার সেই হারের দায় ভার নিজের কাঁধে নিলেন পেসার রুবেল হোসেন।
আসলে এটা আমাদের কপালে ছিলনা """
বলতে আমি কখনোই ভাবিনি যে এইভাবে আমার হাত কারনে বাংলাদেশ দল জয়ের এত কাছে এসেও ম্যাচতটা হেরে যাবে । সবার কাছে আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমাকে ক্ষমা করে দিয়েন সবাই। রুবেল হোসেন মনে করেন হইত তাঁর জন্যই বাংলাদেশ হেরেছে।কিন্তু সত্যি কথাবলতে তার খেলার প্রথম ওভারের দিকে তাকায় তাহলে খুব ভালো ভাবেই বুঝা যাবে রুবেল হোসেনের আগুন ঝরা বোলিংয়ের কারণে খেলাটা এই পর্যন্ত এসেছিলো।
তখন খেলায় টান টান উত্তেজনা। শেষ দুই ওভারে ভারতের জয়ের জন্য প্রয়োজন ৩৪ রান।তখন সাকিব বল তুলে দিলেন রুবেলের হাতে।অন্যদিকে দিনেশ কার্তিক মাঠে নামলেন। রুবেলের প্রথম বলেই লং অন দিয়ে ছক্কা হাঁকালেন। পরের বলে একই জায়গা দিয়ে চার মারলেন। পরের বলে স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা। চতুর্থ বল ডট। পঞ্চম বলে ২ রান। শেষ বলে আবার চার। তাতে হয় ২২ রান হয়।
খেলা তখনই প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে। ম্যাচ ভারতের হাতে। কারণ শেষ ওভার করানোর মত বোলার ছিলো না টাইগারদের। তাই সাকিব অনেকটা বাধ্য হয়ে সৌম্যকেই বোলিংয়ে পাঠান।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য ভারতের প্রয়োজন ১২ রান। সৌম্যর করা শেষ ওভারের প্রথম ৫ বলে ৭ রান নিল ভারত। জিততে শেষ বলে প্রয়োজন ৫ রান। স্ট্রাইকে কার্তিক। শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে দলকে চ্যাম্পিয়ন বানান তিনি। রোববার কলম্বোতে নিদাহাস ট্রফির ফাইনালে বাংলাদেশ হেরে যায় ৪ উইকেটে।
টাইগারদের এমন হারে কেঁদেছে বাংলার কোটি ক্রিকেটপ্রেমী। কিছুতেই মানতে পারছে না। মনকে বুঝাতে পারছে তারা হেরে গিয়েছে।এবার সেই হারের দায় ভার নিজের কাঁধে নিলেন পেসার রুবেল হোসেন।
আসলে এটা আমাদের কপালে ছিলনা """
No comments